খ্যাতিমান ইসলামিক স্কলার ও সাহিত্যিক শহীদ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম (র.)-এর জীবনালোচনা

এবং রচনাবলী [পিডিএফ]

জন্ম ও বেড়ে ওঠা:

আসবাহ আল হারতিয়া— ফিলিস্তিনের জেনিন প্রদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম। যুগ যুগ ধরে ইতিহাসের পাতায় এ গ্রামের নাম স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ। কারণ এ গ্রাম জন্ম দিয়েছে বহু মহামানবকে, বহু মুজাহিদ আর সমরবিদকে, বহু দার্শনিক আর চিন্তাবিদকে, বহু সাহিত্যিক আর ভাষাবিদকে।

১৯৪১ সাল। আসবাহ আল হারতিয়া তখন পরাধীন। ইহুদিদের পদভারে রক্তাক্ত। দূরন্ত বায়ুর বুকে সন্তানহারা মায়েদের আহাজারি। এতিম শিশুদের আর্তচিৎকার৷ অসহায় বৃদ্ধ আর বৃদ্ধাদের চোখে চোখে অশ্রুর বান। যুবতী আর তরুণীদের চোখে প্রতিশোধের লেলিহান আগুন। ঠিক তখন আসবাহ আল হারতিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন এক নবজাতক সন্তান। আব্দুল্লাহ ইউসুফ আযযাম।

পারিবারিক ঐতিহ্যে লালিত হন ইসলামী আকিদাহ-বিশ্বাসে। মহব্বত করতে শিখেন আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে, আল্লাহর পথে জিহাদে রত বীর বাহাদুরদেরকে, সৎকর্মপরায়ণ ব্যক্তিদেরকে। আখিরাতের চিন্তা-ফিকির আর শাহাদাতের তামান্না শৈশব থেকেই তাঁর চরিত্রে ফুটে উঠতে থাকে।

শিক্ষা ও কর্মজীবন:

আব্দুল্লাহ আযযাম একটু ব্যতিক্রমধর্মী— সদা গম্ভীর, নিষ্ঠাবান, চিন্তায় ডুবে থাকা এক কিশোর। নিয়মানুবর্তিতা, সময়ানুবর্তিতা তাঁর চরিত্রকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে। অল্প বয়সেই তিনি দাওয়াতের কাজ শুরু করেন। ইসলামি চিন্তা-চেতনাকে মুসলমানদের মাঝে জাগ্রত করতে পেরেশান হয়ে পড়েন। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠরত অবস্থাতেই তাঁর অসাধারণ গুণাবলি দেখে শিক্ষকরা হতবাক হয়ে যেতেন। তারা ভাবতে থাকেন, আমাদের এ সন্তান কালের ব্যবধানে নিশ্চয়ই বড় কিছু হবে। হয়তো আল্লাহ তা’য়ালা তাঁর দ্বারা ইসলামের সংস্কারের কাজ করাবেন।

সুনামের সাথেই তিনি লেখাপড়া করতে থাকেন। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের লেখাপড়া সুনামের সাথেই শেষ করেন। ক্লাসে সবার চেয়ে ছোট হওয়া সত্ত্বেও তিনি ছিলেন সবচেয়ে বেশি সুদর্শন ও মেধাবি। এরপর তিনি এগ্রিকালচারাল কাদরী কলেজে ভর্তি হন এনং সেখান থেকেই ডিপ্লোমা ডিগ্রি লাভ করেন।

তারপর দক্ষিণ জর্দানের আদ্দির নামক গ্রামে শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করেন৷ কিন্তু তাঁর পিপাসার্ত মন তখনো ছিল অস্থির-উতলা। তাই দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে শরিয়াহ বিভাগে ভর্তি হন এবং ১৯৬৬ সালে শরিয়াহ (ইসলামী আইন) এর ওপর বি.এ. ডিগ্রি লাভ করেন৷

সংগ্রামী জীবন:

১৯৬৭ সাল। ইহুদিরা পশ্চিম তীর দখল করে নিল। রক্তে রঞ্জিত হল পশ্চিম তীর। চোখের সামনে দেখলেন, নির্যাতন আর নিপীড়নের ভয়াল চিত্র। বুকফাটা আহাজারি, কান্না আর বিলাপের অসহনীয় বেদনায় টানটান করতে থাকে তাঁর হৃদয়। চোখেই জমাট বেঁধে যায় অশ্রু। তিনি শপথ করলেন— না, আর নয়। ইহুদীদের দখলদারিত্বের অধীনে তিনি আর থাকবেন না।

১৯৭০ সাল। তিনি তখন জর্দানে। ইসরাঈলি আগ্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে জিহাদে যোগ দিলেন। শুরু হল তাঁর জীবনের আরেক অধ্যায়। চিন্তায় লালিত স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করে দৃঢ়পদে এগিয়ে চললেন। কিছুদূর অগ্রসর হওয়ার পর অনুধাবন করলেন— না, তাঁকে আরও পড়তে হবে। তাঁকে আরও শিখতে হবে। অল্পবিদ্যা নিয়ে সামনে এগোনো যে বড়ই কঠিন। অত্যন্ত দুষ্কর! তাই তিনি চলে এলেন মিশরে। ভর্তি হলেন আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে। এবার তিনি ইসলামী আইন শাস্ত্রে মাস্টার্স ডিগ্রী লাভ করলেন।

১৯৭১ সালে আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাণ্ডিত্যের পুরষ্কার লাভ করেন। সে বছরই তিনি ইসলামি আইনের বিজ্ঞান ও দর্শন (উসুলুল ফিকাহ) এর ওপর পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৭৩ সালে মিশরে অবস্থানকালে শহীদ সাইয়্যেদ কুতুবের (রহ.) (১৯০৬-১৯৬৬) পরিবারের খোঁজখবর নিতেন।

শহীদ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম দেড় বছর ফিলিস্তিনের জিহাদে অতিবাহিত করেন। অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে জিহাদের কার্যক্রম চালিয়ে যান। কিন্তু এসময় তিনি মানসিকভাবে প্রশান্ত ছিলেন না। কারণ তিনি দেখতেন, যারা ফিলিস্তিন জিহাদে রত তারা ইসলাম থেকে অনেক দূরে।

১৯৮০ সাল। হজ্জে এসেছেন এক আফগান মুজাহিদ। সহসা তার সাথে দেখা হয়ে যায় ড. আব্দুল্লাহ আযযাম (রহ.) এর। কথার তালে তালে সখ্যতা বৃদ্ধি পেল। একের পর এক শুনলেন আফগান জিহাদের অবিশ্বাস্য কাহিনীমালা। মুজাহিদদের ত্যাগ, কুরবানী আর আল্লাহর সাহায্যের কাহিনীমালা শুনতে শুনতে ড. আব্দুল্লাহ আযযাম অভিভূত হয়ে যান। তিনি বুঝতে পারেন, এতোদিন ধরে তিনি এ পথটিই খুঁজে ফিরছেন। এরই তালাশে আছেন। এরপর তাঁন মন অস্থির হয়ে উঠে। অশান্ত হয়ে উঠে। তিনি বাদশাহ আব্দুল আজীজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার পেশা ত্যাগ করে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে চলে আসেন।

শুরুতে তিনি ইসলামাবাদের আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। ইতোমধ্যে বেশ কিছু আফগান মুজাহিদ নেতার সাথে তাঁর সখ্যতা গড়ে উঠে। তখন আফগান জিহাদ সম্পর্কে তিনি বাস্তব তথ্য সংগ্রহ করেন। নানা বিষয়ে খোঁজ খবর নেন। চলমান জিহাদের রূপরেখা অনুধাবন করেন। তারপর বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে পুরোপুরিভাবে আফগান জিহাদে আত্মনিয়োগ করেন। হৃদয়-মন, মেধা-যোগ্যতা, অর্থ-সম্পদ সবকিছু অকাতরে উজাড় করে দান করেন।

এরপর আব্দুল্লাহ আযযাম আরো সামনে অগ্রসর হলেন। জিহাদের প্রথম কাতারে গিয়ে শামিল হলেন। হাতে তুলে নিলেন অস্ত্র। ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লেন সম্মুখ লড়াইয়ে। অসম সাহসিকতায় বীরের মত যুদ্ধ করতে লাগলেন। আল্লাহর রাহে জীবন দেওয়ার জন্য তিনি উতলা হয়ে উঠলেন। ছুটে চললেন এক ফ্রন্ট থেকে আরেক ফ্রন্টে। এক রণক্ষেত্র থেকে আরেক রণক্ষেত্রে। আহ! এ যেন আরেক জীবন। এ জীবনের কোন মৃত্যু নেই। এর স্বাদ, রঙ আর প্রকৃতি একেবারে আলাদা— অনন্য।

আফগান মুজাহিদ নেতাদের মাঝে তাঁর প্রভাব ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অত্যন্ত প্রশংসনীয়। তাই সবাই তাঁকে হৃদয় দিয়ে ভালবাসতেন। তাঁর প্রস্তাব, পরিকল্পনাকে কেউ অগ্রাহ্য করতে পারতো না।

এরপর তিনি মুসলিম উম্মাহকে জিহাদের ব্যাপারে জাগ্রত করার দিকে মনোনিবেশ করেন। আফগান জিহাদের পবিত্র আহ্বানকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে ছুটে যান বিশ্বের বহু দেশে। সাক্ষাৎ করেন জাতীয় নেতৃবৃন্দ, রাজনীতিবিদ, চিন্তাবিদ, দার্শনিক ও সমাজসেবক ব্যক্তিত্বদের সাথে। সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে অগ্নিঝরা বক্তৃতা দিতে থাকেন। চারদিকে ছুটতে থাকে অনল প্রবাহ। তিনি দ্বীনের হিফাজতের জন্য, শত্রুদের হাত থেকে মুসলমানদের লুন্ঠিত ভুমিকে উদ্ধারের জন্য ঘর থেকে বেরিয়ে জিহাদে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করতে থাকেন।

অবসরে তার কলমও ছুটতে থাকে। তিনি জিহাদ বিষয়ে বেশ কয়েকটি পুস্তকও রচনা করেন। যা এখনো পাঠককে আন্দোলিত করে। আলোড়িত করে। জিহাদের পথে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করে। পুস্তকগুলোর শীর্ষে রয়েছে— এসো কাফেলাবদ্ধ হই, আফগান জিহাদে আররহমানের নিদর্শনসমূহ, মুসলিম ভূমিসমূহের প্রতিরক্ষা, কারা জান্নাতি কুমারীদের ভালোবাসে  ইত্যাদি।

তিনি তাঁর মানসপটে একটা চিত্রই এঁকেছিলেন। তা হল— জিহাদের মাধ্যমে খিলাফতের পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। তিনি বিশ্বাস করতেন এবং বারবার বলতেন, পৃথিবীর বুকে খিলাফত প্রতিষ্ঠার পূর্ব পর্যন্ত জিহাদ চালিয়ে যেতে হবে। তাই তিনি বহুবার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার প্রস্তাবকে অকুণ্ঠ চিত্তে প্রত্যাখান করেছেন। আর দৃঢ়কন্ঠে ঘোষণা করেছেন, তিনি ততক্ষণ পর্যন্ত জিহাদ চালিয়ে যাবেন যতক্ষণ পর্যন্ত হয় তিনি বিজয়ী হবেন, নতুবা তাঁকে হত্যা করা হবে।

চারিত্রিক মাধুর্য্যতা:

শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম একজন উত্তম চরিত্রের অধিকারি ব্যক্তি ছিলেন। ধর্মানুরাগ, আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা, সংযমশীলতা ছিল তাঁর চারিত্রিক অলংকার। তিনি কখনও কারো সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করতেন না। তরুণদের তিনি ভিন্ন চোখে দেখতেন। তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনতেন। সব ধরনের ভয়-ভীতি মাড়িয়ে হৃদয়ের সুপ্ত প্রতিভাকে জাগ্রত করতে উদ্বুদ্ধ করতেন।

তিনি নিয়মিত সিয়াম পালন করতেন। বিশেষ করে নবী দাঊদের (আলাইহিস সালাম) সুন্নাহ অনুযায়ী একদিন সিয়াম পালন করতেন, আরেকদিন বিরত থাকতেন। এভাবে তিনি সারা বৎসর সিয়াম পালন করতেন। সোমবার ও বৃহস্পতিবার তিনি সিয়াম পালন করতেন এবং অন্যদেরও এ দু’দিন সিয়াম পালন করতে উৎসাহিত করতেন।

একবার এক দুঃখজনক ঘটনা ঘটল। পেশোয়ারে কিছু উগ্র স্বভাবের লোক ঘোষণা দিল, শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম কাফের হয়ে গেছে। কারণ তিনি মুসলমানদের সম্পদ অপচয় করছেন।

শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম এ সংবাদ শুনে বিস্মিত হলেন না। ক্ষিপ্তও হলেন না। তাদের সাথে কোন রূঢ় আচরণও করলেন না। বরং তাদের জন্য কিছু উপহার সামগ্রী পাঠিয়ে দিলেন। এরপরও কিছু লোক বিরত হল না। তারা তাঁর বিরুদ্ধে কটু কথা বলতে লাগল। অপবাদ ছড়াতে লাগল।

শাইখ আযযাম কিন্তু একেবারেই নীরব। নির্বিকার। তিনি তাদের সম্পর্কে কিছুই বললেন না। বরং নিয়মিত তাদের নিকট উপহার সামগ্রী পাঠাতে লাগলেন। তারপর একসময় তাদের ভুল ভাঙ্গলো। তখন তারা বলতে লাগল— ‘আল্লাহর কসম, আমরা কখনোই শাইখ আব্দুল্লাহ আযযামের মতো মানুষ দেখিনি। তিনি আমাদের নিয়মিত অর্থ ও উপহার সামগ্রী দিয়ে যেতেন। অথচ আমরা তার বিরুদ্ধে কটুবাক্য বলতাম।’

শাহাদাতবরণ:

১৯৮৯ সালের ২৪শে নভেম্বর। শুক্রবার। শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম যে পথ দিয়ে জুমআর নামায আদায় করতে যেতেন, সে পথে শত্রুরা তিনটি বোমা পুঁতে রাখল। রাস্তাটি ছিল সরু। একটির বেশি গাড়ি তা দিয়ে অতিক্রম করতে পারত না। দুপুর ১২:৩০ মিনিটে শাইখের গাড়িটি ঠিক বোমা যেখানে পুঁতে রাখা হয়েছিল সেখানে এসে থামল। সে গাড়িতে ছিলেন শাইখ ও তাঁর দুই ছেলে ইবরাহীম ও মুহাম্মাদ। তাদের সাথে ছিলেন তামীম আল আদনানীর এক পুত্র।

শাইখ গাড়ি থেকে নেমে হাঁটা শুরু করলেন। আর তখনই বিকট শব্দ করে শত্রুদের পুঁতে রাখা বোমা বিস্ফোরিত হল। বিস্ফোরণের ভয়াবহ আওয়াজে কেঁপে উঠল পুরো শহর। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লো। তারপরই মসজিদ ও আশপাশের মানুষেরা দৌঁড়ে এলো।

কিন্তু ইতোমধ্যে যা হওয়ার তা হয়ে গিয়েছে। ঘটনাস্থলে তাঁর গাড়ির বিক্ষিপ্ত টুকরো ছাড়া আর কিছুই পাওয়া গেল না। বিস্ফোরণের ফলে শাইখের দুই ছেলের দেহ ১০০ মিটার উপরে উঠে গিয়েছিল। তাদের দেহ বিভিন্ন গাছের ডালে, বৈদ্যুতিক তারের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেল। কিন্তু আল্লাহ তা’আলা শহীদ ড. আব্দুল্লাহ আযযামের দেহকে রক্ষা করলেন। দেহটি সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থায় একটি দেয়ালের সাথে হেলান দেয়া অবস্থায় পাওয়া গেল। তখন তাঁর মুখ দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হচ্ছিল। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন।

তাঁর শাহাদাতের সংবাদে চারদিকে শোকের ছায়া নেমে এলো। কান্নার রোল পড়ে গেল। মুজাহিদদের শিবিরে শিবিরে সেই কান্না ছড়িয়ে পড়লো। স্তব্ধ হয়ে গেল তাঁর বন্ধু-বান্ধব আর নিকটতম ব্যক্তিরা। আল্লাহ তা’য়ালা শাইখকে শহীদদের কাতারে শামিল করুন। আমীন।।

 

 


# লেখকের রচিত গ্রন্থাবলীর (PDF) কালেকশন সমগ্র:

[নিচের তালিকাবদ্ধ বইয়ের নাম হতে আপনার প্রয়োজনীয় পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করতে যেকোন একটি সার্ভারের ডাউনলোড লিঙ্ক বেছে নিন।]

১. আফগানিস্তানে আমার দেখা আল্লাহর নিদর্শন – ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

২. আল্লাহর সাথে সততা – ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

৩. কারা জান্নাতী কুমারীদের ভালবাসে – ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

৪. তাওহীদ আল আমালী – ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

৫. তাফসীরে সূরা তাওবা – ড. শহীদ আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link          ||

৬. পাশ্চাত্য ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র – শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

৭. ফিলিস্তিনের স্মৃতি – ড. আবদুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

৮. মুসলিমদের ভূমিকে রক্ষা করা – ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

৯. যুবক ভাইদের প্রতি বিশেষ বার্তা – শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

১০. লাল কর্কট – ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

১১. সিরাত থেকে শিক্ষা – ড. আব্দুল্লাহ আযযাম

Download: 1.      Drive Link           ||

 

[ বি: দ্র: ] বই পড়ুন, বই কিনুন, প্রিয়জনকে বই উপহার দিন। আমাদের সাইটের কোন বই ভালো লাগলে অনুগ্রহপূর্বক মূল বইয়ের হার্ডকপি লাইব্রেরী হতে সংগ্রহ করুন।

মনে রাখবেন, আপনার ক্রয়কৃত বই প্রেরণা জোগায় লেখক ও প্রকাশককে নতুন বই প্রকাশ করতে। লেখক, প্রকাশক ও পাঠক সমাজকে সুসমৃদ্ধ করার প্রয়াসে মূল বই ক্রয়ের কোনো বিকল্প নেই।

অনলাইনে বই ক্রয়ের জনপ্রিয় কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম –

  1. https://rokomari.com
  2. https://boibazar.com
  3. https://kitabghor.com
  4. https://wafilife.com
  5. https://ruhamashop.com

ক্রেডিট
নাসীম আরাফাতউইকিপিডিয়া
Back to top button
error: Python Encryption !!!